বিভিন্ন সূত্র ও ভারতীয় ভিসা আবেদন কল সেন্টারের মাধ্যমে জানা যায়।
চলুন বিস্তার তথ্য জেনে নেই
ভিসার ধরণ :
১/ ট্রানজিট একক প্রবেশাধিকার ভিসা
২/ ট্রানজিট দ্বি-প্রবেশাধিকার ভিসা
১/ ট্রানজিট একক প্রবেশাধিকার ভিসা:-
* জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম সনদপত্র (আঠারো বছরের নিচে)
* ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি (গত ছয় মাসের ভিতরে)।
* আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ: আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে, এক্ষেত্রে, একাউন্টে ভ্রমণ উপযোগী যথেষ্ট পরিমাণ আর্থিক ব্যালেন্স দেখানো থাকতে পারে।
* বাস টিকেট এবং হোটেল বুকিং নিশ্চিত করুন
* পেশা প্রমাণ
* শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সকল পুরানো পাসপোর্টট্রানজিট একক প্রবেশাধিকার ভিসা
১/ ট্রানজিট দ্বি-প্রবেশাধিকার ভিসা:-
* জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম সনদপত্র (আঠারো বছরের নিচে)
* ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি (গত ছয় মাসের ভিতরে)।
* আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ: আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে, এক্ষেত্রে, একাউন্টে ভ্রমণ উপযোগী যথেষ্ট পরিমাণ আর্থিক ব্যালেন্স দেখানো থাকতে পারে।
* বাস টিকেট এবং হোটেল বুকিং নিশ্চিত করুন
* পেশা প্রমাণ
* শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সকল পুরানো পাসপোর্টট্রানজিট একক প্রবেশাধিকার ভিসা।
কিছু বিষয় জেনে রাখুন:-
ট্রানজিট ভিসা আবেদন অন্যান্য ভিসা আবেদনের মতই আপনি এক মাসে আগেই করতে পারেন। তবে জেনে রাখুন যে ইন্ডিয়া শুধু ১৫ দিনের জন্য ট্রানজিট ভিসা দেয়। তাই যত আগেই আবেদন করুন না কেন আপনার যাত্রা শুরুর ১ থেকে ৩ দিন আগেই কেবল পাসপোর্ট ফেরত পাবেন। ওরা আপনার বাস টিকেট অনুযায়ী যাত্রার তারিখ ধরবে।
ঢাকার যমুনা ফিউচার পার্কে ট্রানজিট ভিসার জন্য একটা কাউন্টার মাত্র, তাই অন্যান্য ভিসার তুলনার এটা জমা দিতে একটু বেশি সময় লাগে।
সব সময় নতুন ছবি দিয়ে ভিসা আবেদন করবেন।
ভিসা ফি:-
৮২৫/- (আটশত পচিশ টাকা)